নিবন্ধের অনুচ্ছেদ সম্পাদনা
উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের আকার খুব ছোট হলে সাধারণত একটি অনুচ্ছেদে সকল তথ্যসমূহ লেখা হয়ে থাকে। তবে নিবন্ধের আকার বড় হওয়ার সাথে সাথে এটি বিভিন্ন অনুচ্ছেদে বিভক্ত করে ফেলা হয়। তথ্যসমূহ সঠিকভাবে সংকলন এবং উপস্থাপনের সুবিধার্থে এই কাজটি করা হয়ে থাকে। সম্পাদনা করার ক্ষেত্রও প্রতিটি অনুচ্ছেদ দিয়ে আলাদাভাবে কাজ করা যাবে।
প্রতিটি অনুচ্ছেদের নামের পাশে “সম্পাদনা” নামের লিংকটি ব্যবহার করে এই কাজটি করা যাবে। উদাহারণ স্বরূপ “ঢাকা” নিবন্ধে মোট ১৬টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। এখানে “ভূগোল” অনুচ্ছেদে অতিরিক্ত কোন তথ্য যুক্ত করতে হলে ভূগোল শিরোনামের পাশের সম্পাদনা লিংকে ক্লিক করে উপরে বর্ণিত পদ্ধতিতে সম্পাদনা করা যাবে (চিত্রে চিহ্নিত অংশে দেখুন)।
নিবন্ধের আকার যদি বেশ বড় হয় তাহলে আলাদা আলাদা অনুচ্ছেদ হিসাবে সম্পাদনা করা উচিত। সম্পূর্ন নিবন্ধ একত্রে সম্পাদনার করার থেকে অনুচ্ছেদ হিসাবে সম্পাদনা করা হলে বেশ কিছু অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়া যায়। অনুচ্ছেদগুলো সাধারণত মূল বিষয়ের ছোটো একটি অংশ নিয়ে লেখা হয় সেক্ষেত্রে ঐঅংশে মনোনিবেশ করা সহজ হয়। সম্পাদনার ইতিহাস থেকেই নিবন্ধ সম্পাদনার ধারাটি সহজে বুঝতে পারা যায়। পূর্ণাঙ্গ নিবন্ধ একসাথে সম্পাদনার ক্ষেত্রে যেমন "সম্পাদান সারাংশ" লেখা জরুরী নিবন্ধের কোনো অনুচ্ছেদ সম্পাদনার সময়ও একই ভাবে "সম্পাদান সারাংশ" লিখতে হবে।
প্রতিটি অনুচ্ছেদের নামের পাশে “সম্পাদনা” নামের লিংকটি ব্যবহার করে এই কাজটি করা যাবে। উদাহারণ স্বরূপ “ঢাকা” নিবন্ধে মোট ১৬টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। এখানে “ভূগোল” অনুচ্ছেদে অতিরিক্ত কোন তথ্য যুক্ত করতে হলে ভূগোল শিরোনামের পাশের সম্পাদনা লিংকে ক্লিক করে উপরে বর্ণিত পদ্ধতিতে সম্পাদনা করা যাবে (চিত্রে চিহ্নিত অংশে দেখুন)।
নিবন্ধের আকার যদি বেশ বড় হয় তাহলে আলাদা আলাদা অনুচ্ছেদ হিসাবে সম্পাদনা করা উচিত। সম্পূর্ন নিবন্ধ একত্রে সম্পাদনার করার থেকে অনুচ্ছেদ হিসাবে সম্পাদনা করা হলে বেশ কিছু অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়া যায়। অনুচ্ছেদগুলো সাধারণত মূল বিষয়ের ছোটো একটি অংশ নিয়ে লেখা হয় সেক্ষেত্রে ঐঅংশে মনোনিবেশ করা সহজ হয়। সম্পাদনার ইতিহাস থেকেই নিবন্ধ সম্পাদনার ধারাটি সহজে বুঝতে পারা যায়। পূর্ণাঙ্গ নিবন্ধ একসাথে সম্পাদনার ক্ষেত্রে যেমন "সম্পাদান সারাংশ" লেখা জরুরী নিবন্ধের কোনো অনুচ্ছেদ সম্পাদনার সময়ও একই ভাবে "সম্পাদান সারাংশ" লিখতে হবে।
Comments
Post a Comment